# ফেসবুকের হোমপেইজে স্কলারদের প্রশ্নবিদ্ধ করা, দ্বীনের জন্য জীবনকে বিলিয়ে
দেয়া মানুষদের নিয়ে সন্দেহ ও তাচ্ছিল্যপূর্ণ সমালোচনা অনেক আগেও দেখতাম,
এখনো দেখি। যারা এসব চালু রাখেন, তারা যদি স্কলার লেভেলের মানুষ হতেন,
ভালোই লাগত, জ্ঞানগর্ভ যুক্তি পড়া যেত, চারপাশে এরকম মানুষ থাকায় ভাগ্যবান
বোধ করতে বাধ্য হতাম। অথচ যতটুকু বুঝি, বেশিরভাগ বক্তার মাঝে আবেগের গভীরতা
যতই অতলান্তিক, জ্ঞানের ও প্রজ্ঞার ছাপ ততই কম। আল্লাহ এরকম পোস্ট
লেখিয়েদের সাথে সাথে আমাদের সবারই অন্তরের আবেগটুকু কবুল করে জ্ঞান বাড়িয়ে
দিন এবং শব্দব্যবহারের আদব শিখিয়ে দিন যেন হাত দিয়ে, মুখ দিয়ে নিঃসৃত
শব্দগুচ্ছের ব্যবহার হয় শুধুই আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য; তা যেন নিজের ইগো,
নিজের তুচ্ছাতিতুচ্ছ জ্ঞানের ভ্রমে বিভ্রান্ত মানুষের বাণী না হয়।
# আজ ইশার সালাতের পর এলাকার মাসজিদে তাফসীরুল কুরআনের দারস হলো। আমার এই ক্ষুদ্র জীবনের এক অনন্যসাধারণ অভিজ্ঞতা, নিজেদের মাসজিদে এই-ই প্রথম, জীবনেও হয়ত! যতক্ষণ বসে ছিলাম, টের পাচ্ছিলাম, এরকম একেকটা উদ্যোগ অজস্র মানুষের জীবনকে পুরো বদলে দিতে পারে। কী অদ্ভূত সুন্দর হয় এই মজলিশ! আজকে আলোচনা হলো সূরা মুলক এর প্রথম কয়েকটি আয়াত। এই অসাধারণ আয়াতগুলোর দারস করতে গিয়ে তিনি সূরা আল-বাকারাহ, সূরা আর-রাহমান, সূরা-বুরুজের কিছু আয়াতের কথাও উল্লেখ করেছিলেন। সমস্ত সৃষ্টি জগতের কর্তৃত্ব যার, তার রাজত্বে বান্দা হিসেবে আমাদের কেমন অবস্থান, আমরা কতটা বেশি ক্ষুদ্র, কতটা সীমাহীন নিয়ামাতপ্রাপ্ত -- সেই অনুভূতিটুকুই বারবার ঘুরে আসছিল আলোচনা শোনার সময়টুকুতে। প্রতিটি মানুষই তন্ময় হয়ে শুনছিলেন, হয়ত অনুভবও করছিলেন সেই কথাগুলো। এরপরেই স্মরণিকা এলো নিজেদের কাজ কেমন হওয়া উচিত সেই ব্যাপারে। সবাই হয়ত আমার মতই নতুন উদ্যমে সংকল্প করলেন আল্লাহর কৃতজ্ঞ ও অনুগত দাস হবার, নিজেকে উন্নত করার। আল্লাহ জগতের সকল কুরআনের আলোচনার মজলিশকে কবুল করে নিন এবং তাতে বারাকাহ দিন।
অদ্ভুত সুন্দর মহিমান্বিত কুরআনের আলোচিত সেই আয়াতগুলো --
♥ "অতি মহান ও শ্রেষ্ঠ তিনি যাঁর হাতে রয়েছে সমগ্র বিশ্ব-জাহানের কর্তৃত্ব। তিনি সবকিছুর ওপর ক্ষমতা রাখেন। কাজের দিক দিয়ে তোমাদের মধ্যে কে উত্তম তা পরীক্ষা করে দেখার জন্য তিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন।
আর তিনি পরাক্রমশালী ও ক্ষমাশীলও।
তিনিই স্তরে স্তরে সাজিয়ে সাতটি আসমান তৈরী করেছেন। তুমি রহমানের সৃষ্টকর্মে কোন প্রকার অসঙ্গতি দেখতে পাবে না। আবার চোখ ফিরিয়ে দেখ, কোন ত্রুটি দেখতে পাচ্ছ কি? তুমি বারবার দৃষ্টি ফিরিয়ে দেখ, তোমার দৃষ্টি ক্লান্ত ও ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসবে।"♥
---- [সূরা আল মুলক : ১-৪]
# আজ ইশার সালাতের পর এলাকার মাসজিদে তাফসীরুল কুরআনের দারস হলো। আমার এই ক্ষুদ্র জীবনের এক অনন্যসাধারণ অভিজ্ঞতা, নিজেদের মাসজিদে এই-ই প্রথম, জীবনেও হয়ত! যতক্ষণ বসে ছিলাম, টের পাচ্ছিলাম, এরকম একেকটা উদ্যোগ অজস্র মানুষের জীবনকে পুরো বদলে দিতে পারে। কী অদ্ভূত সুন্দর হয় এই মজলিশ! আজকে আলোচনা হলো সূরা মুলক এর প্রথম কয়েকটি আয়াত। এই অসাধারণ আয়াতগুলোর দারস করতে গিয়ে তিনি সূরা আল-বাকারাহ, সূরা আর-রাহমান, সূরা-বুরুজের কিছু আয়াতের কথাও উল্লেখ করেছিলেন। সমস্ত সৃষ্টি জগতের কর্তৃত্ব যার, তার রাজত্বে বান্দা হিসেবে আমাদের কেমন অবস্থান, আমরা কতটা বেশি ক্ষুদ্র, কতটা সীমাহীন নিয়ামাতপ্রাপ্ত -- সেই অনুভূতিটুকুই বারবার ঘুরে আসছিল আলোচনা শোনার সময়টুকুতে। প্রতিটি মানুষই তন্ময় হয়ে শুনছিলেন, হয়ত অনুভবও করছিলেন সেই কথাগুলো। এরপরেই স্মরণিকা এলো নিজেদের কাজ কেমন হওয়া উচিত সেই ব্যাপারে। সবাই হয়ত আমার মতই নতুন উদ্যমে সংকল্প করলেন আল্লাহর কৃতজ্ঞ ও অনুগত দাস হবার, নিজেকে উন্নত করার। আল্লাহ জগতের সকল কুরআনের আলোচনার মজলিশকে কবুল করে নিন এবং তাতে বারাকাহ দিন।
অদ্ভুত সুন্দর মহিমান্বিত কুরআনের আলোচিত সেই আয়াতগুলো --
♥ "অতি মহান ও শ্রেষ্ঠ তিনি যাঁর হাতে রয়েছে সমগ্র বিশ্ব-জাহানের কর্তৃত্ব। তিনি সবকিছুর ওপর ক্ষমতা রাখেন। কাজের দিক দিয়ে তোমাদের মধ্যে কে উত্তম তা পরীক্ষা করে দেখার জন্য তিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন।
আর তিনি পরাক্রমশালী ও ক্ষমাশীলও।
তিনিই স্তরে স্তরে সাজিয়ে সাতটি আসমান তৈরী করেছেন। তুমি রহমানের সৃষ্টকর্মে কোন প্রকার অসঙ্গতি দেখতে পাবে না। আবার চোখ ফিরিয়ে দেখ, কোন ত্রুটি দেখতে পাচ্ছ কি? তুমি বারবার দৃষ্টি ফিরিয়ে দেখ, তোমার দৃষ্টি ক্লান্ত ও ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসবে।"♥
---- [সূরা আল মুলক : ১-৪]
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আপনার মূল্যবান মতামত জানিয়ে যান লেখককে