এই পৃথিবীর প্রায় এক চতুর্থাংশ মানুষ আল্লাহ উপরে বিশ্বাস করে বা তাদের
পরিচিতি মুসলিম। অর্থাৎ পৃথিবীর মাটিতে এই মূহুর্তে পা রাখা প্রতি চারজন
মানুষের একজন মানুষ মুসলিম। অথচ মুসলিমদের কোন জনবসতিতেই শান্তি নেই, তাবত
পৃথিবীর কথা বাদই দিলাম। মুখে বিশ্বাসের আমরা আসলে প্রাণে নিতে পারিনি 'লা
ইলাহা ইল্লাল্লাহ', সজ্ঞানে এবং অজ্ঞানে দাসত্ব করি কালচারের,
সেলিব্রেটিদের, শাসকদের, ব্যাংক ব্যালেন্সের, সুনামের, অভিশপ্ত শয়তানের।
আমরা দুনিয়া ও আখিরাতের ব্যাপারে সতর্ক থাকি না, ভাবি না। ইসলামের দ্বারা অনুপ্রাণিত হই না সচরাচর। আর তাই, ইসলামের ছাঁচে নিজেদেরকে না গড়ে আমরা নিজেদের ছাঁচে ইসলামকে গড়তে চাই। যেটুকু ভালো লাগে নিয়ে মানসিক তৃপ্তি পাই, যেটুকু মিলেনা তাকে "বেশি বেশি" বলে ভাবি। অন্তরের লক্ষ্য যদি আল্লাহর সন্তুষ্টি হয়, মহান আল্লাহর কাছে তার প্রিয় বান্দা হয়ে ফিরে যাবার প্রেরণা হয় -- তাহলে আমরা আল্লাহর দ্বীনকে কাটাকুটি করতাম না, আবার কঠিনও করতাম না। আমাদের প্রিয় নেতা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শিখিয়ে গিয়েছেন মধ্যম পথের অনুসরণ। সেটা সম্ভবত কাটাকুটি না, ঢিলামি না, ফাঁকিবাজিও না।
দ্বীনদারীর পরিচয় মুখেও প্রয়োজন হয়, পোশাক-পরিচ্ছদেও প্রকাশের দরকার হয়, কিন্তু তার চাইতে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ অন্তরের জন্য -- সেটা কেউ দেখতে পায় না। অন্তরের ব্যাধিগুলোও আল্লাহ ছাড়া কেউ জানেন না। আমরা অন্যদের প্রতি অঙ্গুলিনির্দেশ করে ভুল প্রমাণ না করে নিজেদের দিকেই যেন ফিরিয়ে নিই --এতে দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ নিহিত ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা আমাদেরকে কেবলমাত্র তার সন্তুষ্টির জন্য জীবনধারণের যোগ্যতা দান করুন।
১৮ ডিসেম্বর, ২০১২
আমরা দুনিয়া ও আখিরাতের ব্যাপারে সতর্ক থাকি না, ভাবি না। ইসলামের দ্বারা অনুপ্রাণিত হই না সচরাচর। আর তাই, ইসলামের ছাঁচে নিজেদেরকে না গড়ে আমরা নিজেদের ছাঁচে ইসলামকে গড়তে চাই। যেটুকু ভালো লাগে নিয়ে মানসিক তৃপ্তি পাই, যেটুকু মিলেনা তাকে "বেশি বেশি" বলে ভাবি। অন্তরের লক্ষ্য যদি আল্লাহর সন্তুষ্টি হয়, মহান আল্লাহর কাছে তার প্রিয় বান্দা হয়ে ফিরে যাবার প্রেরণা হয় -- তাহলে আমরা আল্লাহর দ্বীনকে কাটাকুটি করতাম না, আবার কঠিনও করতাম না। আমাদের প্রিয় নেতা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শিখিয়ে গিয়েছেন মধ্যম পথের অনুসরণ। সেটা সম্ভবত কাটাকুটি না, ঢিলামি না, ফাঁকিবাজিও না।
দ্বীনদারীর পরিচয় মুখেও প্রয়োজন হয়, পোশাক-পরিচ্ছদেও প্রকাশের দরকার হয়, কিন্তু তার চাইতে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ অন্তরের জন্য -- সেটা কেউ দেখতে পায় না। অন্তরের ব্যাধিগুলোও আল্লাহ ছাড়া কেউ জানেন না। আমরা অন্যদের প্রতি অঙ্গুলিনির্দেশ করে ভুল প্রমাণ না করে নিজেদের দিকেই যেন ফিরিয়ে নিই --এতে দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ নিহিত ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা আমাদেরকে কেবলমাত্র তার সন্তুষ্টির জন্য জীবনধারণের যোগ্যতা দান করুন।
১৮ ডিসেম্বর, ২০১২
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আপনার মূল্যবান মতামত জানিয়ে যান লেখককে