... যারা দুঃখভারাক্রান্ত, তাদের জন্য লেখা....
আমরা যেসব বোকা মানুষ দুনিয়ার জীবনের বিভিন্ন বিপদাপদ, আশংকা-ভয়, দুঃখ-কষ্টে জর্জরিত হয়ে ভারাক্রান্ত হয়ে পড়ি, তাদের জন্য আল্লাহ নিজেই হচ্ছেন সবচেয়ে বড় এবং একমাত্র শান্তি, সমাধান। মনে রাখতে হবে, আমাদের জীবনের এই কষ্ট এসেছে আমাদেরকে 'শুদ্ধ' করতে এবং 'মুক্ত' করতে। আপনার মাঝে যদি ঈমান থেকে থাকে, তবে জেনে রাখবেন আল্লাহ এই পরীক্ষা হাজির করেছেন আপনাকে তার দিকে ফিরিয়ে নিয়ে আসতে। আল্লাহ আপনাকে আরো বেশি বেশি ইস্তিগফার ও আ'মাল করাতে চান। মু'মিনদের জীবনের যেকোন পরীক্ষাই আসে কল্যাণ হিসেবে, তাই অবশ্যই সবর করার চেষ্টা করতে হবে। এই কষ্টগুলো আপনার পাপগুলোকে পুড়িয়ে আপনাকে শুদ্ধ করবে যেমন করে সোনা পুড়ে খাঁটি হয়।
দুঃখভারাক্রান্ত অবস্থা থেকে উত্তরণের উপায় হিসেবে বেছে নিন সলাতে দাঁড়িয়ে থাকা, সিজদায় আল্লাহর কাছে বেশি বেশি কান্নাকাটি করার কাজকে; কেননা বান্দা আল্লাহর সবচেয়ে কাছে থাকে সিজদাকালীন সময়ে। শেষরাতে উঠে কান্নাকাটি করুন কেননা আল্লাহ রাতের শেষভাগে আমাদের নিকটবর্তী আসমানে নেমে আসেন যেন আমাদেরকে তিনি ক্ষমা করতে পারেন। রাতে তাহাজ্জুদে দাঁড়ানো মানে এমন না যে মাঝরাতে উঠে সারারাত সলাতে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে। বরং, ফজরের ১০ মিনিট আগে উঠে কিছুক্ষণ সলাতে দাঁড়িয়ে কান্নাকাটি করে অনুভব করুন আপনার সাথে আল্লাহর সেই সম্পর্কটিকে যা কোনদিন হারাবে না। মনে রাখবেন, আপনার এখনকার জীবনের একমাত্র এই সম্পর্কটিই অবিনশ্বর, আর দুনিয়ার সবকিছুই হারিয়ে যায়, হারিয়ে যাবে, হারিয়ে গেছে।
আপনার নিজের বুকের ভালোলাগা ও ভালোবাসার আবেগটুকু দিয়ে গভীর মন দিয়ে কুরআন তিলাওয়াত করা যেতে পারে একথা স্মরণ রেখে যে এই কথাগুলো এই বিশ্বজগতের প্রতিপালক, যার কাছে আমরা ফিরে যাবো তিনি ঠিক আমার জন্যই পাঠিয়েছেন, এই গ্রন্থটিতে আছে আমার হিদায়াহ, আমার মুক্তি, আমার শান্তি, আমার চিরকালীন সুখ।
খুব দরকারি একটা টিপস হলো, পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম মানুষ, আপনাকে-আমাকে যিনি পৃথিবীর সবার চেয়ে বেশি ভালোবাসতেন সেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনী পড়া। তার সীমাহীন উঁচু মর্যাদা, সুন্দরতম আ'মাল সত্ত্বেও তাকে জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে যে কঠিন পরীক্ষা, দুঃখ-কষ্টের সম্মুখীন হতে হয়েছিলো তা আমাদের উপলব্ধিকেই বদলে দেবে।
হাতের কাছে রাখুন সাহাবা এবং সালাফদের জীবনীগুলো। বাজারে পাওয়া যায় 'আসহাবে রাসূলের জীবনকথা' সিরিজের বইগুলো, যা আপনাকে খুব অল্প কয়েক পাতায় দেখিয়ে দেবে শ্রেষ্ঠ প্রজন্মের মানুষদেরকে। তাদের জীবনকে উপলব্ধি করিয়ে আপনাকে দেখিয়ে দেবে সফলতার মঞ্জিলে যেতে হলে যে পথ পাড়ি দিতে হবে, তা খুব সহজ নয়, কিন্তু তার কষ্টগুলোর মাঝেও রয়েছে অন্যরকম এক প্রশান্তি কেননা এর মাধ্যমে যার কাছে যাওয়া যায় তিনি হলেন শান্তির মূল, তিনি হলেন 'সালাম'।
বিপদগ্রস্ত, ঋণগ্রস্তদের জন্য রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শেখানো খুব সুন্দর দু'আ আছে অনেকগুলো বিভিন্ন হাদিসগ্রন্থে। সহজে পেতে চাইলে পড়তে পারেন, 'আযকারে মাসসূনাহ' নামের বইটি থেকে যা ইমাম ইবনুল কাইয়্যিমের সংকলিত গ্রন্থ। সূরা বাকারাহতে (আয়াত ১৫৬) উল্লেখিত দু'আ "ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজি'উন" পড়তে পারেন, সাইয়্যিদিনা ইউনুস আলাইহিস সালামের দু'আ হিসেবে পরিচিত "লা-ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুন্তু মিনায যোয়ালিমিন"। অথবা পড়তে পারেন, "আল্লাহুম্মা ইন্নি আ'উদযুবিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযান, ওয়াল আজযি ওয়াল কাসলি ওয়াল বুখলি ওয়াল যুবনি ওয়া দলা'আদ দাইনি ওয়া গলাবাতির রিজাল"... এমন আরো অনেক দু'আ।
দু'আ একটি ইবাদাত, দু'আর মাধ্যমে আল্লাহর যিকির হয়, তাকে স্মরণ করা হয়, তার সর্বময় ক্ষমতার কাছে নিজেকে সোপর্দ করা হয়, আমাদের সৃষ্টির যে উদ্দেশ্য তা বাস্তবায়ন হয় যখন নিজেদেরকে মাটিতে লুটিয়ে আমরা আল্লাহর কাছে সিজদারত থাকি এবং চোখের পানি ঝরিয়ে দু'আ করতে থাকি। এক আলোচনায় শুনেছিলাম একজন ইমাম বলেছিলেন যে দুর্দশার সময়ে বান্দা আল্লাহর কাছে কান্নাকাটি করে তার কাছে চাওয়ার সময় এমন এক অনুভূতি পায় যা হলো ঈমানের অসাধারণ স্বাদ, সেটা হয় কারণ সে তখন আল্লাহ ছাড়া আর কারো শক্তির প্রতি আশা-আস্থা রাখে না। ফলে কেবলমাত্র ও কেবলমাত্র আল্লাহর স্মরণ করায় হৃদয়ের এই অনুভূতির স্বাদ সে হারাতে চায় না তাই সে চায় তার এই কষ্টকর সময়টা জারি থাকুক। সুবহানাল্লাহ!
আপনার, আমার যে দুর্দশাগ্রস্ত, বিপদগ্রস্ত সময় তা আসলে 'কপাল' নয়, তা আমাদের কর্মের বিনিময়ে আল্লাহর নিখুঁত পরিকল্পনা। জেনে রাখুন, আপনার জীবনে কী ঘটছে তিনি খুব ভালো করে জানেন এবং তিনি নিজেই তা ঘটাচ্ছেন। সুতরাং, জীবনে আসা পরীক্ষার সময়ে আপনি কীভাবে তার 'রিপ্লাই' দিচ্ছেন সে ব্যাপারে খুব সচেতন হোন।
এই দুনিয়ার জীবন তৈরি করা হয়েছে হৃদয়কে ভাঙ্গার জন্য। এখানে পরিপূর্ণ শান্তি চাওয়া কেবলই বোকামি। আল্লাহকে স্মরণ রেখে তার নির্দেশিত পথে চলার চেষ্টা করলে ইনশাআল্লাহ রব্বুল 'আলামীন আমাদেরকে এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার যোগ্যতা দেবেন এবং আখিরাতে উত্তম প্রতিদান দিবেন। নিশ্চয়ই যা দেখা যায় এবং যা দেখা যায় না (গাইব) সকল কিছুর জ্ঞান কেবলমাত্র তার এবং তিনিই আমাদের রব, আমরা সবাই তারই মুখাপেক্ষী, আর কারো নয়। আমরা সবাই তার কাছেই ফিরে যাবো, যেতেই হবে। আল্লাহ আমাদেরকে ক্ষমা করুন।
[লেখাটির বিষয়বস্তুর অনেকখানিই একাধিক স্কলারের আলোচনা থেকে শোনা। আল্লাহ তাদের উত্তম প্রতিদান দিন।]
@ রেফারেন্স : কিছু অসাধারণ ভিডিও
# Gratitude : A way of Life - Nouman Ali Khan : http://www.youtube.com/watch?v=FfvsOD3R0gE
# Never Lose Hope in Allah : Bilal Assad : http://www.youtube.com/watch?v=nxqoLEhjA6g
# Do Not Despair : Shaikh Mukhtar Ash-Shanqiti : http://www.youtube.com/watch?v=mo2bY0Y1lhQ
# Do Not Despir 2 : Shaikh Mukhtar Ash-Shanqiti : http://www.youtube.com/watch?v=eoJcnv4d7es
# Hope : Mukhtar Magraoui : http://www.youtube.com/watch?v=Mpz1M3hY_iU
# Dont' Be Sad : Hamza Yusuf : https://www.youtube.com/watch?v=HqfP4ADWHEQ
আমরা যেসব বোকা মানুষ দুনিয়ার জীবনের বিভিন্ন বিপদাপদ, আশংকা-ভয়, দুঃখ-কষ্টে জর্জরিত হয়ে ভারাক্রান্ত হয়ে পড়ি, তাদের জন্য আল্লাহ নিজেই হচ্ছেন সবচেয়ে বড় এবং একমাত্র শান্তি, সমাধান। মনে রাখতে হবে, আমাদের জীবনের এই কষ্ট এসেছে আমাদেরকে 'শুদ্ধ' করতে এবং 'মুক্ত' করতে। আপনার মাঝে যদি ঈমান থেকে থাকে, তবে জেনে রাখবেন আল্লাহ এই পরীক্ষা হাজির করেছেন আপনাকে তার দিকে ফিরিয়ে নিয়ে আসতে। আল্লাহ আপনাকে আরো বেশি বেশি ইস্তিগফার ও আ'মাল করাতে চান। মু'মিনদের জীবনের যেকোন পরীক্ষাই আসে কল্যাণ হিসেবে, তাই অবশ্যই সবর করার চেষ্টা করতে হবে। এই কষ্টগুলো আপনার পাপগুলোকে পুড়িয়ে আপনাকে শুদ্ধ করবে যেমন করে সোনা পুড়ে খাঁটি হয়।
দুঃখভারাক্রান্ত অবস্থা থেকে উত্তরণের উপায় হিসেবে বেছে নিন সলাতে দাঁড়িয়ে থাকা, সিজদায় আল্লাহর কাছে বেশি বেশি কান্নাকাটি করার কাজকে; কেননা বান্দা আল্লাহর সবচেয়ে কাছে থাকে সিজদাকালীন সময়ে। শেষরাতে উঠে কান্নাকাটি করুন কেননা আল্লাহ রাতের শেষভাগে আমাদের নিকটবর্তী আসমানে নেমে আসেন যেন আমাদেরকে তিনি ক্ষমা করতে পারেন। রাতে তাহাজ্জুদে দাঁড়ানো মানে এমন না যে মাঝরাতে উঠে সারারাত সলাতে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে। বরং, ফজরের ১০ মিনিট আগে উঠে কিছুক্ষণ সলাতে দাঁড়িয়ে কান্নাকাটি করে অনুভব করুন আপনার সাথে আল্লাহর সেই সম্পর্কটিকে যা কোনদিন হারাবে না। মনে রাখবেন, আপনার এখনকার জীবনের একমাত্র এই সম্পর্কটিই অবিনশ্বর, আর দুনিয়ার সবকিছুই হারিয়ে যায়, হারিয়ে যাবে, হারিয়ে গেছে।
আপনার নিজের বুকের ভালোলাগা ও ভালোবাসার আবেগটুকু দিয়ে গভীর মন দিয়ে কুরআন তিলাওয়াত করা যেতে পারে একথা স্মরণ রেখে যে এই কথাগুলো এই বিশ্বজগতের প্রতিপালক, যার কাছে আমরা ফিরে যাবো তিনি ঠিক আমার জন্যই পাঠিয়েছেন, এই গ্রন্থটিতে আছে আমার হিদায়াহ, আমার মুক্তি, আমার শান্তি, আমার চিরকালীন সুখ।
খুব দরকারি একটা টিপস হলো, পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম মানুষ, আপনাকে-আমাকে যিনি পৃথিবীর সবার চেয়ে বেশি ভালোবাসতেন সেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনী পড়া। তার সীমাহীন উঁচু মর্যাদা, সুন্দরতম আ'মাল সত্ত্বেও তাকে জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে যে কঠিন পরীক্ষা, দুঃখ-কষ্টের সম্মুখীন হতে হয়েছিলো তা আমাদের উপলব্ধিকেই বদলে দেবে।
হাতের কাছে রাখুন সাহাবা এবং সালাফদের জীবনীগুলো। বাজারে পাওয়া যায় 'আসহাবে রাসূলের জীবনকথা' সিরিজের বইগুলো, যা আপনাকে খুব অল্প কয়েক পাতায় দেখিয়ে দেবে শ্রেষ্ঠ প্রজন্মের মানুষদেরকে। তাদের জীবনকে উপলব্ধি করিয়ে আপনাকে দেখিয়ে দেবে সফলতার মঞ্জিলে যেতে হলে যে পথ পাড়ি দিতে হবে, তা খুব সহজ নয়, কিন্তু তার কষ্টগুলোর মাঝেও রয়েছে অন্যরকম এক প্রশান্তি কেননা এর মাধ্যমে যার কাছে যাওয়া যায় তিনি হলেন শান্তির মূল, তিনি হলেন 'সালাম'।
বিপদগ্রস্ত, ঋণগ্রস্তদের জন্য রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শেখানো খুব সুন্দর দু'আ আছে অনেকগুলো বিভিন্ন হাদিসগ্রন্থে। সহজে পেতে চাইলে পড়তে পারেন, 'আযকারে মাসসূনাহ' নামের বইটি থেকে যা ইমাম ইবনুল কাইয়্যিমের সংকলিত গ্রন্থ। সূরা বাকারাহতে (আয়াত ১৫৬) উল্লেখিত দু'আ "ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজি'উন" পড়তে পারেন, সাইয়্যিদিনা ইউনুস আলাইহিস সালামের দু'আ হিসেবে পরিচিত "লা-ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুন্তু মিনায যোয়ালিমিন"। অথবা পড়তে পারেন, "আল্লাহুম্মা ইন্নি আ'উদযুবিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযান, ওয়াল আজযি ওয়াল কাসলি ওয়াল বুখলি ওয়াল যুবনি ওয়া দলা'আদ দাইনি ওয়া গলাবাতির রিজাল"... এমন আরো অনেক দু'আ।
দু'আ একটি ইবাদাত, দু'আর মাধ্যমে আল্লাহর যিকির হয়, তাকে স্মরণ করা হয়, তার সর্বময় ক্ষমতার কাছে নিজেকে সোপর্দ করা হয়, আমাদের সৃষ্টির যে উদ্দেশ্য তা বাস্তবায়ন হয় যখন নিজেদেরকে মাটিতে লুটিয়ে আমরা আল্লাহর কাছে সিজদারত থাকি এবং চোখের পানি ঝরিয়ে দু'আ করতে থাকি। এক আলোচনায় শুনেছিলাম একজন ইমাম বলেছিলেন যে দুর্দশার সময়ে বান্দা আল্লাহর কাছে কান্নাকাটি করে তার কাছে চাওয়ার সময় এমন এক অনুভূতি পায় যা হলো ঈমানের অসাধারণ স্বাদ, সেটা হয় কারণ সে তখন আল্লাহ ছাড়া আর কারো শক্তির প্রতি আশা-আস্থা রাখে না। ফলে কেবলমাত্র ও কেবলমাত্র আল্লাহর স্মরণ করায় হৃদয়ের এই অনুভূতির স্বাদ সে হারাতে চায় না তাই সে চায় তার এই কষ্টকর সময়টা জারি থাকুক। সুবহানাল্লাহ!
আপনার, আমার যে দুর্দশাগ্রস্ত, বিপদগ্রস্ত সময় তা আসলে 'কপাল' নয়, তা আমাদের কর্মের বিনিময়ে আল্লাহর নিখুঁত পরিকল্পনা। জেনে রাখুন, আপনার জীবনে কী ঘটছে তিনি খুব ভালো করে জানেন এবং তিনি নিজেই তা ঘটাচ্ছেন। সুতরাং, জীবনে আসা পরীক্ষার সময়ে আপনি কীভাবে তার 'রিপ্লাই' দিচ্ছেন সে ব্যাপারে খুব সচেতন হোন।
এই দুনিয়ার জীবন তৈরি করা হয়েছে হৃদয়কে ভাঙ্গার জন্য। এখানে পরিপূর্ণ শান্তি চাওয়া কেবলই বোকামি। আল্লাহকে স্মরণ রেখে তার নির্দেশিত পথে চলার চেষ্টা করলে ইনশাআল্লাহ রব্বুল 'আলামীন আমাদেরকে এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার যোগ্যতা দেবেন এবং আখিরাতে উত্তম প্রতিদান দিবেন। নিশ্চয়ই যা দেখা যায় এবং যা দেখা যায় না (গাইব) সকল কিছুর জ্ঞান কেবলমাত্র তার এবং তিনিই আমাদের রব, আমরা সবাই তারই মুখাপেক্ষী, আর কারো নয়। আমরা সবাই তার কাছেই ফিরে যাবো, যেতেই হবে। আল্লাহ আমাদেরকে ক্ষমা করুন।
[লেখাটির বিষয়বস্তুর অনেকখানিই একাধিক স্কলারের আলোচনা থেকে শোনা। আল্লাহ তাদের উত্তম প্রতিদান দিন।]
@ রেফারেন্স : কিছু অসাধারণ ভিডিও
# Gratitude : A way of Life - Nouman Ali Khan : http://www.youtube.com/watch?v=FfvsOD3R0gE
# Never Lose Hope in Allah : Bilal Assad : http://www.youtube.com/watch?v=nxqoLEhjA6g
# Do Not Despair : Shaikh Mukhtar Ash-Shanqiti : http://www.youtube.com/watch?v=mo2bY0Y1lhQ
# Do Not Despir 2 : Shaikh Mukhtar Ash-Shanqiti : http://www.youtube.com/watch?v=eoJcnv4d7es
# Hope : Mukhtar Magraoui : http://www.youtube.com/watch?v=Mpz1M3hY_iU
# Dont' Be Sad : Hamza Yusuf : https://www.youtube.com/watch?v=HqfP4ADWHEQ