পথ চলতে আঁধারের সমুদ্র দেখে হতচকিত
স্বাপ্নিক আশাবাদী আত্মায় জাগে বিষের যন্ত্রণা।
আলো না থাকাকেও ওরা আলো বলতে চায়, কিন্তু
আমি বুঝেছি এটি আঁধার, যা আসলে আলোর বিচ্ছিন্নতা।
এই সমাজের আলোক উৎসগুলোর ছড়িয়ে পড়ার
পথ রুদ্ধ করে দেয় কিছু আলোকময় অন্ধকার অবয়ব,
তাদের বিশালাকার মূর্তিতে মুগ্ধ হয়, আর
অবনত হয় সহস্র মস্তক -- কিশোরীর দল, কিশোর ছেলে।
আলো বঞ্চিত করতে হলে কি তোমায় অন্ধকার করে দিতে হবে? নাহ!
আলোর ছুটে আসা ধারাকে বিচ্ছিন্ন করে ছড়িয়ে দিলেই ষড়যন্ত্র সফল।
একদল তাজা প্রাণ এই ছায়াকেই আলো মনে করে বেড়ে ওঠে,
ভালোবেসে গড়ে তোলে আঁধার-প্রাঙ্গন।
দীর্ঘ সময় আবছা আলোয় কাটালে সূর্যালোকে সবাই বিরক্ত হয়।
অথচ সেই আলোই আসলে তার বেঁচে থাকার প্রাণশক্তির সঞ্চয়।
সত্যকে দেখে ছিটকে পড়ে তাজা প্রাণগুলো, প্রতিবাদ করে তখনই
মিথ্যে দেখে যখন ভুলে যায় সত্যের সুগন্ধময় বিচরণ।
অথচ, প্রতিটি হীরের টুকরা হতে পারে আলোর উৎস।
সমাজের প্রতিটি আলোকময় আত্মা হতে পারে তেমনি
একেকটি আলোকজ্বল আলোর সৌন্দর্যময় ঝলকানি
হতে পারে সত্যের আর সুন্দরের সুসজ্জিত বাহন।
এই অন্ধকার বিদীর্ণ করে আসতে চাওয়া আলোকে দেখা যায় আজ
এই আলোর দল আর কখনো অপবর্তিত হবেনা।
ঝলসে উঠবে অজস্র আলোক আভার বিচ্ছুরিত সত্যে
অনন্তকালের এক সত্য চিরন্তন আলোর সাথে মিশে যাবার দৃঢ় প্রত্যয়ে, স্বপ্নে।
** অনেকদিন পরে কাব্য লেখার একটা প্রচেষ্টা করলাম। এরকম অনুভূতি দিয়ে কাব্য লেখা যায়, তা দেখেছি এই বাংলার বড় বড় কবিদের মাঝে। কাজী নজরুল ইসলাম, ফররুখ আহমদ, আল মাহমুদ লিখেছেন অসাধারণ কাব্য। এই শতাব্দীর কবি মতিউর রহমান মল্লিক, আসাদ বিন হাফিজ -- যারা শব্দ দিয়ে খোদার ভালোবাসা জাগানিয়া আর সমাজকে নিয়ে আশা দেখানিয়া মানুষ। আল্লাহ তাদের সকলের রুহের মাগফিরাত দান করুন এবং তাদের উত্তম বিনিময় দান করুন।
.....
ঢাকা, বাংলাদেশ
১৭/১১/২০১১
স্বাপ্নিক আশাবাদী আত্মায় জাগে বিষের যন্ত্রণা।
আলো না থাকাকেও ওরা আলো বলতে চায়, কিন্তু
আমি বুঝেছি এটি আঁধার, যা আসলে আলোর বিচ্ছিন্নতা।
এই সমাজের আলোক উৎসগুলোর ছড়িয়ে পড়ার
পথ রুদ্ধ করে দেয় কিছু আলোকময় অন্ধকার অবয়ব,
তাদের বিশালাকার মূর্তিতে মুগ্ধ হয়, আর
অবনত হয় সহস্র মস্তক -- কিশোরীর দল, কিশোর ছেলে।
আলো বঞ্চিত করতে হলে কি তোমায় অন্ধকার করে দিতে হবে? নাহ!
আলোর ছুটে আসা ধারাকে বিচ্ছিন্ন করে ছড়িয়ে দিলেই ষড়যন্ত্র সফল।
একদল তাজা প্রাণ এই ছায়াকেই আলো মনে করে বেড়ে ওঠে,
ভালোবেসে গড়ে তোলে আঁধার-প্রাঙ্গন।
দীর্ঘ সময় আবছা আলোয় কাটালে সূর্যালোকে সবাই বিরক্ত হয়।
অথচ সেই আলোই আসলে তার বেঁচে থাকার প্রাণশক্তির সঞ্চয়।
সত্যকে দেখে ছিটকে পড়ে তাজা প্রাণগুলো, প্রতিবাদ করে তখনই
মিথ্যে দেখে যখন ভুলে যায় সত্যের সুগন্ধময় বিচরণ।
অথচ, প্রতিটি হীরের টুকরা হতে পারে আলোর উৎস।
সমাজের প্রতিটি আলোকময় আত্মা হতে পারে তেমনি
একেকটি আলোকজ্বল আলোর সৌন্দর্যময় ঝলকানি
হতে পারে সত্যের আর সুন্দরের সুসজ্জিত বাহন।
এই অন্ধকার বিদীর্ণ করে আসতে চাওয়া আলোকে দেখা যায় আজ
এই আলোর দল আর কখনো অপবর্তিত হবেনা।
ঝলসে উঠবে অজস্র আলোক আভার বিচ্ছুরিত সত্যে
অনন্তকালের এক সত্য চিরন্তন আলোর সাথে মিশে যাবার দৃঢ় প্রত্যয়ে, স্বপ্নে।
** অনেকদিন পরে কাব্য লেখার একটা প্রচেষ্টা করলাম। এরকম অনুভূতি দিয়ে কাব্য লেখা যায়, তা দেখেছি এই বাংলার বড় বড় কবিদের মাঝে। কাজী নজরুল ইসলাম, ফররুখ আহমদ, আল মাহমুদ লিখেছেন অসাধারণ কাব্য। এই শতাব্দীর কবি মতিউর রহমান মল্লিক, আসাদ বিন হাফিজ -- যারা শব্দ দিয়ে খোদার ভালোবাসা জাগানিয়া আর সমাজকে নিয়ে আশা দেখানিয়া মানুষ। আল্লাহ তাদের সকলের রুহের মাগফিরাত দান করুন এবং তাদের উত্তম বিনিময় দান করুন।
.....
ঢাকা, বাংলাদেশ
১৭/১১/২০১১
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আপনার মূল্যবান মতামত জানিয়ে যান লেখককে