আমাদের জীবনটা একটা পথ চলার মতন, এই পথে আমরা মুসাফির। আল্লাহ পৃথিবীতে
আমাদের পাঠিয়েছেন, তারই কাছে ফিরে যাবো। যাওয়া সুনিশ্চিত, যেমনটাই হোক এই
পথচলার দৈর্ঘ্য। খুব অদ্ভুত বিষয় হলো, মুসাফির যেমন ট্রেনে চড়ে যাবার সময়
তার গন্তব্যে যেই ট্রেন যাবে সেটা ছাড়া অন্যগুলোতে চড়ে বসার কথা নয়,
আমাদেরও তেমনি উচিত নয় গন্তব্যে নিয়ে যাবে যেই কাজ তা ছাড়া অন্য কাজে
নিজেদের ব্যস্ত রাখা। জান্নাত ছিলো আমাদের আদি নিবাস, আদম আলাইহিস সালাম
সেখান থেকেই এই পৃথিবীতে পা রেখেছিলেন। আমাদের ফিরে যাওয়া তখনই সার্থক হবে
যেদিন জান্নাতে পা দিতে পারবো। এই কথাটা মনে রেখেই পথ চলা দরকার। যে কাজের,
চিন্তার, কথার কোন সংশ্লিষ্টতা নেই আমাকে জান্নাতের পথে এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে
যাওয়ার, তাতে লেগে থাকা বোকামিই... ভুল করলে, যাচ্ছেতাই আচরণ করলে সেগুলো
আমাদের ভুল পথে নিয়ে যাবে, গন্তব্যও হবে ভুল -- আমরা জাহান্নামে নিপতিত
হবো। আল্লাহ আমাদেরকে জান্নাতি হিসেবে কবুল করে নিন।
একদিন ইমাম আহমাদকে তার ছেলে প্রশ্ন করলেন, “বাবা, আমরা কবে শান্তি পাবো?”
তিনি (রাহিমাহুল্লাহ) উত্তর দিলেন, “জান্নাতে আমাদের প্রথম পদচিহ্নটি রাখার মূহুর্তটি থেকেই।”
“তুমি আখিরাতের সন্তান হও, দুনিয়ার জীবনের সন্তান হয়ো না, নিশ্চয়ই সন্তান তার মা-কে অনুসরণ করে।” — ইমাম ইবনুল কায়্যিম“
আমি এমন মানুষদের (সাহাবা) সান্নিধ্য অর্জন করেছিলাম যারা তাদের কোন সৎকাজকে ছেড়ে দেয়া যতটা ভয় করতেন তা তোমরা তোমাদের পাপকাজের পরিণামকে যতটুকু ভয় কর তার চাইতেও বেশি।”— আল-হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)
একদিন ইমাম আহমাদকে তার ছেলে প্রশ্ন করলেন, “বাবা, আমরা কবে শান্তি পাবো?”
তিনি (রাহিমাহুল্লাহ) উত্তর দিলেন, “জান্নাতে আমাদের প্রথম পদচিহ্নটি রাখার মূহুর্তটি থেকেই।”
“তুমি আখিরাতের সন্তান হও, দুনিয়ার জীবনের সন্তান হয়ো না, নিশ্চয়ই সন্তান তার মা-কে অনুসরণ করে।” — ইমাম ইবনুল কায়্যিম“
আমি এমন মানুষদের (সাহাবা) সান্নিধ্য অর্জন করেছিলাম যারা তাদের কোন সৎকাজকে ছেড়ে দেয়া যতটা ভয় করতেন তা তোমরা তোমাদের পাপকাজের পরিণামকে যতটুকু ভয় কর তার চাইতেও বেশি।”— আল-হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)