২৩ নভে, ২০১৪

মনের জানালা মাঝে # ১৯


(২০০)
এই পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর ও সৌভাগ্যময় মূহুর্তগুলোর একটি হলো সিজদাহ।

(২০১)
একজন মানুষের প্রকৃত সৌন্দর্য তার হৃদয়ে। যার প্রকাশ ঝরে পড়ে তার শব্দচয়নে, তার চাহনিতে, তার পরিশ্রমভরা কাজগুলোর প্রতিটি আঁচড়ে, কাজে ও কথায় তার যত্ন আর আন্তরিকতায়...

(২০২)
ঠিক যেই মূহুর্তে আমরা আল্লাহকে ভুলে যাই, আমরা আসলে সবকিছুকেই হারিয়ে ফেলি এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাই।

(২০৩)
সমুদ্রকে দূর থেকে দেখেই মুগ্ধ হই। সমুদ্রে ভ্রমণে যখন তার প্রবল উত্তাল জলরাশির আর ঢেউয়ের ধাক্কা খেতে হয় তখন ছোট কোন জাহাজে থাকা আরোহী অস্থির হয়ে আতঙ্কিত ও ভীত হয়ে যায়। আমাদের সম্পর্কগুলো যাদের সাথে, সেই মানুষগুলো হতে পারে সমুদ্রের মতন বিশাল, তথাপি তাদের সাথে সহাবস্থান যদি বিশাল ঢেউ সামলানোর মতন হয়, তাতে কোন আনন্দ থাকে না।অন্যদিকে শান্ত স্নিগ্ধ কোন বিলের জলের পাশে বসে তার টলটলে পানি উপভোগ করা যায়, তাতে হাত ডুবিয়ে সেই পরিষ্কার পানিতে মুখ ধুয়ে নেয়া যায়। বিলের পানিতে নৌকা চড়ে যেতেও স্নিগ্ধতা আর প্রশান্তির অনুভব হয়।  সম্পর্ক যদি হয় এমন শান্ত হৃদয়ের স্নিগ্ধ আর কোমল হৃদয়ের মানুষদের সাথে, তখন সম্পর্কটি হয় হৃদয় শীতলকারী।

দূর থেকে নয় বরং কাছে এসেই আমরা সুন্দরকে সত্যিকার অর্থে অনুভব করি!

(২০৪)
তুমি আছ আমার প্রতিটি নিঃশ্বাসে, খুব কাছে। আমার প্রতিটি অনুভবে, প্রতিটি প্রার্থনায়, প্রতিটি আনন্দে, প্রতিটি বেদনায়। তুমি আছ তাই অর্থপূর্ণ আমার জীবন। তুমি আছ তাই প্রেরণা পাই। একদিন দেখা হবে তোমার সাথে, সেই স্বপ্নে ভেসে যাই প্রতিদিন, প্রতিবেলায়... হে প্রেমময়!

(২০৫)
আব্বা সন্তুষ্ট থাকলে আল্লাহ আমাদের উপরে সন্তুষ্ট থাকবেন এইটা জানার পর থেকে প্রতিদিনই আব্বার প্রতি আমাদের ভালোবাসা জড়িয়ে থাকে তাদের প্রতি দোয়া আর তাদের সেবায়।

(২০৬)
আমাদের বেশিরভাগ মানুষ নিজের পরিচয় জানে না। নিজের ইতিহাস জানেনা, ক্ষমতা জানে না, ঐতিহ্য সম্পর্কে জানে না। কীটপতঙ্গের চেয়ে নিম্নমানের জীবন যাপন করে কেননা তারা এমন 'লাইফ স্ট্যান্ডার্ড' পেতে জীবন বিলিয়ে দেয় যা পুরোটাই পরিকল্পিতভাবে তৈরি করা। তাদের ব্র্যান্ড নেশায় গর্বিত হওয়াও খুব ইন্টারেস্টিং। শার্ট-প্যান্ট-জুতা-শাড়ি হতে হয় ব্র্যান্ডের, স্নো-পাউডার-টুথপেস্ট, ল্যাপটপ-মোবাইল হতে হয় ব্র্যান্ডের। এমনকি ফ্ল্যাট-গাড়ি-বাইক-সাইকেল হতে হয় ব্র্যান্ডের। চাকুরিটাও ব্র্যান্ডের হতে চাইতে হয়। এভাবে কর্পোরেট ব্যবসার ডিজাইনের দাস হয়ে মরে যায় মানুষ। অস্থির মানবজীবন... হায়!!

(২০৭)
ছোট ছোট কিছু কাজ মিলে বিশাল অর্জন আর সফলতাকে তৈরি করে। ছোট কাজগুলো কখনই কম মূল্যবান নয়।

(২০৮)
রামাদান এগিয়ে আসছে। চারপাশে যেই বিপুল উদ্দীপনায় বিশ্বকাপ ফুটবলের প্রস্তুতি তার শতভাগের একভাগ নেই রামাদানের জন্য। এই কথাটা শুনলে অনেকের গা জ্বালা করে, তাদেরকে বলছি না। বলছি সেই মানুষদের যারা বিশ্বাস করেন এই রামাদানে অতীত গুনাহগুলোর মাফ না পেলে অভিশপ্ত হয়ে যাবেন তারা। আফসোস তো হওয়াই উচিত সেই মানুষগুলোর কারণে যারা হয়ত এই বিশ্বকাপে ডুব দিয়ে সময় কাটিয়ে দিবেন অথচ রামাদানের মাফ পাওয়া হবে না, হয়ত তাদের আগামী রামাদান পাওয়ার আগেই দুনিয়া ছেড়ে চলে যেতে হবে। আল্লাহ যেন আমাদেরকে এমন রামাদান কাটানোর করার সুযোগ দান করেন যেন রহমত, মাগফিরাত ও নাজাত অর্জন করতে পারি।

(২০৯)
যখন কারো অনুপস্থিতি প্রকটভাবে অনুভব হয় তখনই আসলে বোঝা যায় সেই মানুষটির উপস্থিতি আমাদের জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ।

(২১০)
আমাদের জীবনটা এমনিতেই ছোট। ফেসবুকের কারণে তা আরো বেশি ছোট হয়ে গেছে।

(২১১)
অসুস্থতা দিয়ে আল্লাহ ঈমানদারদের গুনাহ মাফ করিয়ে নেন।

১০ নভে, ২০১৪

কিশোর-কিশোরীদের ফেসবুক ম্যানিয়া ও অধঃপতন : উন্নতিকল্পে কিছু সম্ভাব্য পরিকল্পনা


ফেসবুকের আশেপাশে থাকা আমার প্রায় ৭ বছর হয়ে এলো। এতটুকু বুঝি, এখানে ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা, যাদের জীবনে ঠিক বিশেষ কোন মিশন নেই, ভিশন নেই, সময় কাটানোর মতন 'এন্টারটেইনমেন্ট' নেই-- তাদেরকে নষ্ট-ভ্রষ্ট-বিপথগামী করতে ফেসবুকের মতন শক্তিশালী সোশাল মিডিয়া কমই আছে এখন। এমনকি ভার্সিটি পড়ুয়া ছেলেমেয়েদের চিন্তার বিষয়কে বদলে দিতে পারে সোশাল মিডিয়ায় ট্রেন্ডিং টপিকগুলো। অর্থাৎ, একটানা যে টপিকের  আলাপ হোমপেইজে ভাসতে থাকবে, বইপুস্তক-হালাকা-ক্লাস/দারস বিহীন ইন্টেলেকচুয়াল লেভেলের ছেলেমেয়েরা সেদিন শুধু সেইসব টপিক নিয়েই চিন্তা করতে থাকবে। এভাবে নোংরামির বিষেদাগার, সমালোচনা, অতিমাত্রায় ফানে বিষগ্রস্ত হয়ে বদলে যেতে দেখেছি অনেককে। ফেসবুকে সহজে ছেলে/মেয়েদের কাছে পাওয়া যায়, কমিউনিকেট করা যায়, ছবি দেখা যায়-- এসব কারণেও অনেকে ফেসবুকে আগ্রহ করে। কিন্তু চিন্তা করে দেখলেই ভয় পেতে হয় যে এরকম কোন একটি কিশোর/কিশোরী, তরুণ/তরুণী যদি আমাদের নিজ পরিবারের কখনো হয়, তাহলে তার উত্তম বেড়ে ওঠা কেমন হতে পারে?

​সবাই খুব হতাশার কথা বলে চারপাশে

​সবাই খুব হতাশার কথা বলে চারপাশে। একটু স্বপ্ন দেখতে, প্রশান্ত মনের কথা শুনতে বহুত কষ্ট করতে হয়!

সত্যিকার অর্থে চারপাশে তাকালে আশাবাদী হবার কথা কি? পথে বের হলে দেখতে পাই বাসের/লেগুনার হেলপাররা ইচ্ছে হলে পারলে ধাক্কা দিয়ে লোক নামায়। এভাবে অনেক মানুষ আহত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। ইচ্ছেমতন বাস থামিয়ে লোক নেয়া, প্রতিটি বাসে কন্ডাকটর আর প্যাসেঞ্জারের ক্যাচাল এবং মুখ ভরা গালি শুনতে গিয়ে গা ঘিনঘিনিয়ে ওঠে। প্রায় প্রতিদিন দেখি গাড়ির সাথে রিকসা বা সিএনজি লেগে গেছে, বডি নষ্ট বা ট্যামা হয়ে যায়, এতেও আহত হয় লোকে। পথের ধারে কনস্ট্রাকশন কাজ চলে, ফুটপাথে ফেরিওয়ালায় ভর্তি। কোথায় যাবো অসহায় একেকটি মানুষ আমরা?

৯ নভে, ২০১৪

জীবনের অতি-গুরুত্বপূর্ণ ক্যারিয়ারভাবনা বনাম আমাদের বোকামি

​আমি অনেকগুলো মানুষ দেখেছিলাম যারা আকণ্ঠ ডুবে থাকতো তাদের 'ক্যারিয়ারকে' কতটা 'জোস' করা যায় তা নিয়ে। আমি সত্যিকারের 'জোস ক্যারিয়ারওয়ালা' কিছু মানুষের সাথে সাক্ষাৎ করেছিলাম যারা তাদের জীবনকে খুব মূল্যবান মনে করতেন। সবাই তাদের জীবনকে মূল্যবান মনে করে। আমিও করতাম। স্কুল-কলেজ জীবনে এই-সেই বই পড়ে দেশ-জাতি নিয়ে চিন্তা করা খুব স্বল্প সংখ্যক তরুণকে দেখেছিলাম যারা ভাবতো তাদের চিন্তাগুলো খুব দরকারি। তাদের কেউ কেউ স্পিন বলের মতন ঘুরতে ঘুরতে কনফিউশনিস্ট-অ্যাগনস্টিক হয়ে এখন একটা বাফারে পড়ে আছে। দেশ-জাতি তাদের কাছে তেমন কিছু পায়নি, পেয়েছে তাদের প্রেমিকারা। প্রেমিকাদের নামে রচনা হয়েছিলো গানের লিরিক, কিছু কবিতা। প্রেমিকাদের দেখাতেই হয়ত ফেসবুকে তারা রচেছে বিশাল কলেবরের শব্দসর্বস্ব পোস্ট যা আদতে তেমন কোন অর্থবহন করে না। তাদের মূল্যবান জীবন ভালো ইউনিভার্সিটির ভালো ইঞ্জিনিয়ারিং ও ডাক্তারি পেরিয়ে ভালো চাকরি, লিঙ্কিং পার্কে-আয়রন মেইডেনের গান, বাসায় ফিরে মুভি দেখা, বুক খা-খা করে এমন কিছু ব্লগপোস্ট লেখাতে রূপ নিয়ে আছে। ওরা অনেক বুঝে, কেউ কিছু গেলতে গেলে উলটা বুঝিয়ে ছ্যাড়াব্যাড়া করে দেয়। ধর্মবিশ্বাসীরা অনেক ব্যাকডেটেড, না বুঝেই নাকি বিশ্বাস করে বসে থাকে যা ওরা পারেনা। ওরা ব্রিলিয়ান্ট ইঞ্জিনিয়ার/সরকারি কলেজে পড়া ডাক্তার তাই 'ধর্মের' কথা বলা 'লিমিটেড ভিশনের' বন্ধু/বড় ভাইদের বেইল নাই।

৬ নভে, ২০১৪

আশুরার দিনে ঢাকার মাটিতে শিয়াদের বীভৎস তাজিয়া মিছিল

চলে যাওয়া দিনটি ছিলো আশুরার দিন।

ঘটনাক্রমে সন্ধ্যার পর আল্লাহ আমাকে মোহাম্মদপুরে নিয়ে গিয়েছিলেন। টাউন হলের মেইন রোড বন্ধ, ভেতরের রাস্তাগুলো দিয়ে সিএনজি আমি যে রাস্তা দিয়েই ঘুরাই, সবখানে লম্বা লাঠি হাতে "ঐ হালা গুরা, গুরা" বলে চিৎকার করছিলো কিছু পোলাপাইনজ। একসময় আমাকে হতভম্ব করে 'তাজিয়া মিছিল' চলে এলো পাশে। আমি জটে পড়ে থাকা যানের ভেতর থেকে একটা ঘোড়ার মতন কিছুর প্রতিকৃতির ভ্যানগাড়ির চারপাশে পুরুষ-নারীর যৌথ পদযাত্রাতে অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম। একটু পরে আরেকটা মিছিল সামনের রাস্তায়, সেখানে একটি গম্বুজের চারমাথায় চারটা মিনারের প্রতিকৃতি, আলো ঝিলমিল। বিকট চিৎকার, রাস্তা বন্ধ করে বড় বড় লাঠি হাতে একগাদা ছেলে, অনেকেরই গায়ে পুরো কালো পোশাক। ট্র্যাফিকরা দর্শকের ভূমিকা পালন করছিলো, পথচারীরা ভীতসন্ত্রস্ত...

নিশ্চয়ই আল্লাহ আহকামিল হাকিমীন, তিনি শ্রেষ্ঠতম বিচারক

​​আমি জানি জ্ঞান, উপলব্ধি আর আমলের দিক থেকে আমি কুরআনের মতন মহিমান্বিত গ্রন্থ নিয়ে দু'কথা বলারও যোগ্য নই। তবু একজন মানুষ হিসেবে ঘুরেফিরে অনুভব করি কুরআন এমন এক মোহনীয়, হৃদয়স্পর্শী গ্রন্থ যা সমস্ত সময়েই সবচেয়ে কাছে থেকে হৃদয়কে প্রশান্ত করে দেয়। গত জুমু'আর দিন সলাতে দাঁড়িয়ে ইমামের তিলাওয়াত শুনছিলাম, আমাদের খতীব সাহেবের আবেগভরা তিলাওয়াত আমার খুবই পছন্দের। চেষ্টা করতে করতে টুকটাক আরবি বুঝতে পারি বলে এখনকার সময়ে আল্লাহ সলাতকে আগের চেয়ে অনেক বেশি 'এনগেজিং' করে দিয়েছেন আমার জন্য। সেদিন সলাতে দাঁড়িয়ে কানে এলো, "আলাইসাল্লহু বি-আহকামিল হাকিমিন?"... সেদিনের প্রকম্পিত হৃদয় আমাকে তাফসীর গ্রন্থ খুলতে সাহায্য করেছিলো...

"আল্লাহ কি বিচারকদের মধ্যে শ্রেষ্টতম বিচারক নন?"
-- [সূরা আত-ত্বীন, আয়াত ৮, বাংলা অনুবাদ: মুহিউদ্দিন খান]

চলে যাওয়া মানে এক অদ্ভুত জগতে পদার্পণ

​জানি একদম সবকিছু ছেড়ে চলে যাবো একদিন। বিদায়টা সাহিত্যের শব্দালংকারের ঝংকারে মাতানো মিষ্টি কোন অনুভূতির মতন মতন না। বিদায়টার সাথে আমার শীতের ঘাসের উপরের স্নিগ্ধ শিশির কিংবা পূর্ণিমা রাতের জোছনার বৃষ্টিতে ভিজে যাওয়ার মতন না। বিদায়টা কঠিন, অনেক কঠিন। ইদানিং একে-একে বিদায় নেয়া অনেকের মৃত্যুর কথা শুনে শ্বদন্ত বের করে কথা বলা মানুষগুলোর নির্বিকারতা দেখে মাঝে মাঝে বিষ্ময়ের মাঝে হারিয়ে যাই; শীতল শিহরণ বয়ে চলে আমার শরীর জুড়ে, মেরুদন্ড বেয়ে। মৃত্যুকে আমি ভয় করি। ভয়হীন এই মানুষগুলো কি মৃত্যুর পরবর্তী জীবন নিয়ে কি খুবই আত্মবিশ্বাসী? নাকি তাদের কাছে সেগুলো মূল্যহীন? নাকি তারা চিন্তা করতেও অনাগ্রহী এবং বেখবর? জানিনা আমি...

৩ নভে, ২০১৪

বাংলা ভাষায় দারুণ কিছু ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেজের ঠিকানা

দীর্ঘদিন যাবত অনলাইনে ঢুঁ মেরে আমার কাছে উপকারী এবং ভালোলাগা কিছু ব্লগ ও ফেসবুক পেইজের লিঙ্ক একসাথে করেছি এখানে। ইনশাআল্লাহ সময়ের সাথে সাথে এটি আপডেট করা হবে।

## বাংলা ভাষায় কিছু সুন্দর ওয়েব ঠিকানা ##

১) কুরআনের কথা http://quranerkotha.com/
২) সঞ্চারণ : http://shoncharon.com/
৩) আলোকিত শান্তির বাণী http://bnislamicquotes.wordpress.com
৪) আলোর পথে http://alorpothe.wordpress.com/
৫) অনুপ্রেরণা : www.onuprerona.com
৬) পাঠচক্র : www.pathchokro.com
৭) সমাজ, সংস্কৃতি গবেষণা কেন্দ্র : http://cscsbd.com
৮) ইউসুফ সুলতান : http://yousufsultan.com/
৯) তানজিল ডট নেট (বাংলা কুরআন) : http://tanzil.net/#trans/bn.bengali/1:1
১০) দাম্পত্য টিপস http://dampotto.blogspot.com/
১১) কুরআনের আলো : http://quraneralo.com
১২) আসিফ সিবগাত : http://sibgat.wordpress.com/
১৩) বাংলা তাফহীম : http://www.banglatafheem.com/
১৪) IslamQA (ইসলামিক প্রশ্নোত্তর): http://islamqa.info/bn
১৫) মাসিক আল-কাউসার পত্রিকা : http://www.alkawsar.com/
১৬) রিয়াদুস সলিহীন : http://riyadussoliheen.wordpress.com/
১৭) আগন্তক : http://agontuuk.blogspot.com/
১৮) জীবনের কথা : http://jeebonerkotha.blogspot.com/
১৯) সুন্দর জীবনের স্বপ্ন : http://idream4life.blogspot.com/
২০) অনুনাদ অনুক্ষণ : http://onunadonukhon.blogspot.com/
২৪) আধুনিক মানুষের কাছে ইসলাম : http://blog.omaralzabir.com/
২৫) মুসাফির শহীদ : http://musafirshahid.blogspot.com/
২৬) ইসলাম - শান্তি ও মুক্তির দ্বীন http://learningdeen.wordpress.com/
২৭) ইসলাম হাউস : http://www.islamhouse.com/
২৮) আমার স্পন্দন : http://amarspondon.wordpress.com/
২৯) জীবন থেকে শিখছি : http://learningfrommylife.wordpress.com/
৩০) আহমদ আল সাবা : https://alsabanow.wordpress.com/


## বাংলা ভাষায় ভালো লাগার মতন কিছু ফেসবুক পেজ ##

১) আলোকিত শান্তির বাণী :  https://www.facebook.com/IslamicQuotesBangla
২) নুমান আলী খান-বাংলা : https://www.facebook.com/NAKbangla
৩) কুরআনের কথা : https://facebook.com/QuranKotha
৪) কুরআনের আলো :  https://www.facebook.com/QuranerAlo
৫) সঞ্চারণ-ঐতিহ্যের অনুরণন  : https://www.facebook.com/shoncharon
৬) অনুপ্রেরণা : http://facebook.com/onuprerona.bn
৭) দ্বীন উইকলি : https://www.facebook.com/DeenWeekly
৮) Campaign for Timely Marriage :  https://www.facebook.com/earlymcpage
৯) Collected Notes and Discussions : https://www.facebook.com/collected.notes
১০) ইসলামের হারিয়ে যাওয়া ইতিহাস : https://www.facebook.com/islameritihash
১১) ইসলাম : https://www.facebook.com/Islam.Bangla
১২) ইবানা : https://www.facebook.com/ibanaway
১৩) বিবাহ একটি উত্তম বন্ধুত্ব :  https://www.facebook.com/marriage.bestfriendship
১৪) স্বপ্ন দেখবো বলে দু'চোখ পেতেছি : https://www.facebook.com/dream.of.the.garden



## এছাড়াও অনেকদিন আগে প্রকাশ করা আমার প্রিয় ওয়েবসাইট তালিকা সম্পর্কে জানতে পারবেন http://idream4life.blogspot.com/2012/10/blog-post_13.html এই লেখাটি থেকে।